গর্ভপাত করেও গর্ভনিরোধ করা যায়। তারই বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
যে পদ্ধতিতে গর্ভাধান প্রতিরোধ করা হয় তা নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
শরীরের দু’টি গ্রন্থিরস বা হরমোনকে প্রভাবিত করে যে পদ্ধতিতে গর্ভনিরোধ করা যায় তা এখানে আলোচিত।
গর্ভধারণ এড়াতে একমাত্র কন্ডোমই ভরসা নয়।
দু’টি প্রচলিত পদ্ধতি এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
প্রাকৃতিক ভাবে পুরুষাঙ্গের সঙ্গে যৌনাঙ্গের সংস্পর্শ এড়ানোই হল প্রাকৃতিক পদ্ধতি।
যে সব পদ্ধতি শুক্রাণুর সঙ্গে ডিম্বাণুর মিলনে বাধা দেয় তা নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
গর্ভনিরোধের স্থায়ী পদ্ধতি এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।