জ্বর, সর্দি-কাশি, ভয়াবহ গলা খুসখুস (সিভিয়ার সোরথ্রোট)। মাথায় ও গা-হাত-পায়ে ব্যথা, ডায়েরিয়ার উপসর্গও থাকতে পারে।
গলার সোয়াব পরীক্ষা করে দেখা ছাড়া উপায় নেই।
আক্রান্তের যদি ফ্লুয়ের উপসর্গের সঙ্গে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট অথবা ঝিমুনির উপসর্গ থাকে, রক্তচাপ আচমকা কমতে শুরু করে, থুতুতে রক্ত মিশে থাকে কিংবা নখের ত্বক নীলচে হতে থাকে তা বিপদসঙ্কেত। পুরনো কোনও শারীরিক সমস্যার হঠাৎ অবনতি বিপদঘণ্টি।
আক্রান্তের যদি আগে থেকেই নিয়মিত স্টেরয়েড চলে বা ইমিউনিটি কম থাকে অথবা হৃদযন্ত্র, ফুসফুস, শ্বাসনালি, কিডনি, লিভার কিংবা অন্য ভাইটাল অর্গানের পুরনো সমস্যা থাকে, তা হলে তিনিও ঝুঁকিমুক্ত নন।
হাঁচি, কাশি থেকে এইচওয়ান-এনওয়ান ভাইরাস সংক্রমিত হয় আক্রান্তের শরীর থেকে। তবে সবাই যে আক্রান্ত হবেনই, এমন নয়।
শ্বাসকষ্ট কিংবা অন্য শারীরিক জটিলতা না হলে সোয়াইন ফ্লুয়ের চিকিৎসা বাড়িতেই করার পরামর্শ দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। তবে রোগীর ‘আইসোলেশন’ জরুরি। এমনকী ওসেল্টামিভিরের মতো অ্যান্টিভাইরাল ওষুধের প্রয়োজনও পড়ে না সকলের ক্ষেত্রে।
তথ্যসূত্র : বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ও রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর
সর্বশেষ সংশোধন করা : 3/30/2020