অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

পুষ্টি এবং বৃদ্ধি

পুষ্টি এবং বৃদ্ধি

পুষ্টি এবং বৃদ্ধি সম্বন্ধে যানা এবং সেই অনুজায়ী নিয়ম মেনে চলা কেন জরুরি

  • শিশু মৃত্যের সংখ্যার অর্ধেকের চেও বেশির কারণ অপুষ্টি এবং দূর্বলতা ও রোগের সাথে লড়তে না পারার খমতা অপর্যাপ্ত খাবার,বার বার অসুস্থ হওয়া সঠিক খেয়াল না রাখার কারণে শিশুদের রোগ এবং অপুষ্টিতে ভুগতে পারে ৷
  • যদি গর্ভবতি থাকা কালিন বা শিশুর জন্মের দু বছরের মধ্যে সঠিক আহার এবং যত্ন না নেওয়া হয় তাহলে শিশুর মানসিক এবং শারীরিক বৃদ্ধির ক্ষতি হতে পারে এবং পরে সেটা বড় হয়ে গেলেও ঠিক করা সম্বভ নয় সারা জীবনের জন্য এটার জের চলবে ৷
  • শিশুরদের যত্ন সুরক্ষা বেড়ে ওঠার অধিকার আছে

সকল পরিবার এবং সম্প্রদায়ের পুষ্টি এবং বৃদ্ধি সম্পর্কে কি কি জানার অধিকার আছে

  • শিশুর সঠিক ভাবে বেড়ে ওঠা এবং ওজোন বাড়া দরকার জন্ম থেকে দু বছর বয়স অবধি প্রতি মাসে ওজোন মাপা দরকার যদি দু মাসে শিশুর ওজোন না বাড়ে তাহলে কিছু কারণ নিশ্চই আছে ৷
  • স্তন্যদুগ্ধ একমাত্র খাবার শিশুর ছয় মাস বয়স পর্যন্ত ছয় মাস পর থেকে অন্য খাবার দেওয়া দরকার মায়ের দুধ ছারাও ৷
  • ছয় মাস থেকে দুই বছর অবধি দিনে পাঁচ বার খাওয়াতে হবে মায়ের দুধ ছারাও ৷
  • শিশুরদের ভিটামান এ দরকার হয় রোগের সাথে লড়তে এবং দৃষ্টি ঠিক রাখতে ভিটামিন এ ফল সবজি ডিম তেল দুধ থেকে তৈরী খাবারে মায়ের দুধে পাওয়া যায় ৷
  • আইরন যুক্ত খাবার দরকার শিশুদের শারীরিক এবং মানশিক বৃদ্ধির জন্য মেটে মাংশ মাছ ডিম এই সবকিছুতে আইরন থাকে ৷
  • আয়োডিন যুক্ত নুন খাওয়ালে লেখা পরার অসুবিধে এবং শিশুর বাড়তে কোন অসুবিধা হয় না ৷
  • কোন অশুখ করলে শিশুকে অনেক বেশি বার করে খাবার খাওয়াতে হবে এবং শেরে ওঠার পরে এক বার বেশি করে খাওবার দিতে হবে ৷

সমর্থনকারী তথ্য

গুরুত্বপূর্ণ বার্তা 1: শিশুদের তারাতারি বেড়ে ওঠা এবং ওজোন বাড়া দরকার জন্ম থেকে দু বছর অবধি প্রতি মাসে ওজোন মাপা দরকার যদি দু মাসেও ওজোন না বাড়ে তাহলে নিশ্চই কিছু কারণ থাকবে

  • নিয়মিত ওজোন বাড়া শিশু সুসমথ ভাবে বাড়ছে তার লক্ষণ তাই প্রত্যেক বার ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সময় ওজোন মাপা দরকার ৷
  • জন্মের পর থেকে শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ালে শিশু তারাতারি বেড়ে ওঠে এবং অসুস্থ হয় না শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে যারা মাসের দুধ খেয়ে বড় হয় তারা তারাতারি লেখা পড়া শিখতে শুরু করে ৷
  • যদি শিশুর বেড়ে উঠতে দেরি হয় তাহলে তাদের বেশি করে খাওয়াতে হবে এবং যত্ন করতে হবে যাতে সে যদি কোন অসুস্থতাতে ভোগে তাহলে তার সেবা করা দরকার ৷ডাক্তার ও পিতা মাতার খেয়াল রাখা দরকার যেএরকম কেন হচ্ছে ৷
  • প্রত্যেক শিশুর বৃদ্ধি মাপার জন্য একটি করে চার্ট থাকা দরকার যাতে প্রতি মাসে কতটা করে শিশুর বৃদ্ধি হস৷ যেটা দেখা যায় চার্টে প্রত্যেকবার একটি করে বিন্দু থেকে দাগ টেনে দেখা কতটা করে শিশু বাড়ছে যদি লাইনটা উপরে উঠতে থাকে তাহলে শিশু বেড়ে উটছে আর যদিলাইনটা সোজা থাকে তার মানে শিশউর বৃদ্ধিতে কোন সমস্যা আছে ৷
  • যদি শিশু ঠিকমত না বাড়ে তাহলে কিছু প্রশ্ন আছে যা জিজ্ঞাসা করা দরকার :
    • শিশু কি ঠিক মত খাচ্ছে ? দিনে তিন থেকে পাঁচ বার খাওয়া দরকার যদি শিশুর কোনভাবে শারীরিক অসমর্খতা থাকে তাহলে তাকে বেশি সময় ও যত্ম নিয়ে খাওয়াতে হবে ৷
    • শিশুকে কি পর্যাপ্ত খাবাক দেওয়া হচ্ছে ? যদি খাবার খাওযার পরেও শিশু আবার খেতে চায় তাহলে তাকে আবার খাওয়াতে হবে ৷
    • শিশুর খাদ্যে রি সাস্থ্যকর খাদ্যের অভাব আছে যাতে কম খর্তি পাচ্ছে শিশু ? শিশুদের শারীরিক এবং মানশিক বৃদ্ধির জন্য মাংশ, মাছ, ডিম, বাদাম,ডাল ,গম, মটর এবং অল্প তেল ও শিশুর পুষ্টির জন্য প্রয়োজন ৷
    • শিশুকি খেতে চাইছে না ? যদি শিশু তাকে যে খাবার দেওয়া হয় সেটা না খেতে চায় তাহলে অন্য খাবার তাকে খাওয়াতে হবে মাঝে মাঝে অন্য নতুন খাবার শিশুকে খাওয়াতে হবে ৷
    • শিশুকি অসুস্থ ? অসুস্থ শিশুকে অল্প অল্প করে খাওয়াতে হবে ঘন ঘন অসুস্থতার পরে এক সপ্তাহ পর্যন্ত শিশুকে এক বারের খাবার বেশি করে খাওয়াতে হবে সদ্যজাত শিসুকে মায়ের দুধ বেশি করে খাওয়াতো হবে যদি ঘন ঘন শিশু অসুস্থ হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে ৷
    • শিশুর কি পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন এ যুক্ত খাদ্য পাচ্ছে রোগ মুক্ত থাকতে ? স্তন্যদুগ্ধ ভিটামিন এ তে ভরা ফল, সবজি, ডিম, তেল, দুধ থেকে তৈরী খাবারে,শাক, লাল তালের তেল,এই সবে ভিটামিন এ থাকে যদি ভিটামিন এ যুক্ত খাবার না পাওয়া যায় তাহলে বছরে দু বার করে ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে৷
    • শিশুকে কি মায়ের দুধের বদলে বোতলে দুধ খাওয়ানো হচ্ছে ? ছয় মাসের কম বয়সের শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো সব চেয়ে ভাল ৬ থেকে ২৪ মাস অবধি মায়ের দুধ শিশুকে খাওযাতে হবে কারণ এতে প্রয়েজনীয় পুষ্টি থাকে যদি অন্য দুধ খাওয়ানো হয় তাহলে পরিষ্কার কাপে বা বাটিতে করে খাওয়াতে হবে ৷
    • জল এবং খাবার কি পরিষ্কার রাখা হচ্ছে ? যদি তা না হয় তাহলে শিশু অসুস্থ হয়ে পরবে রান্না করা খাবার দেরি না করে খেয়ে ফেলতে হবে অনেক আগে রান্না করা খাবার যদি পরে খেতে হয় তাহলে ,সেটা ভাল করে গরম করে খেতে হবে ৷
    • জল পরিষ্কার উত্স থেকে আসা দরকার এবং পরিষ্কার রাখা দরকার পরিষ্কার জল ক্লোরিন ষুক্ত পরিষ্কার করা যায় অথবা টিউবওয়েল, হ্যান্ডপাম্প, কুঁয়ো বা ঝরনা থেকে জল আনা যায় যদি পুরুক থেকে জল আনা হয় তাহলে জল ফুটিয়ে খাওয়া দরকার ৷
    • মল কি মাটির নিচে পুঁতে দেওয়া হচ্ছে না টয়লেটে ফেলে দেওয়া হচ্ছে ? যদি তা না করা হয় তাহলে শিশুর বার বার ক্রিমি হতে পারে বা অন্য অসুস্থতা হতে পারে যদি তাই হয়ে যায় তাহলে ডাক্তার দেখাতে হবে ৷
    • শিশুকে কি অন্য বাচ্চার কাছে রাখা হচ্ছে বা একা রাখা হচ্ছে ? তাই যদি হয় তাহলে বিশেষ যত্ন নিতে হবে খাওয়ানোর সময়ে ৷

সূত্র ঃ UNICEF

সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/16/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate