অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

রাজেন তরফদার

(৭ জুন ১৯১৭ – ২৩ নভেম্বর ১৯৮৭)

রাজেন তরফদার অধুনা বাংলাদেশের রাজশাহিতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪০ সালে কলকাতার গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজ থেকে স্নাতক হন। তিনি প্রাথমিক ভাবে একটি বিজ্ঞাপন সংস্থাতে গ্রাফিক ডিজাইনারের চাকরি করেন। পরবর্তীকালে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালনায় আসেন।

তাঁর প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি অন্তরীক্ষ। গঙ্গা ছিল তাঁর দ্বিতীয় পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি। এই চলচ্চিত্রটি ১৯৬১ সালের ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে প্রতিযোগিতায় স্থান পেয়েছিল। তাঁর সহযাত্রীদের প্রত্যেকেই যখন চুটিয়ে কাজ করছেন তখন তিনিই শুধু বেকার। ১৯৫৭ থেকে ১৯৮৭ তিন দশকে সিনেমা করেছেন মাত্র ৭টি অন্তরীক্ষ, গঙ্গা,অগ্নিশিখা, জীবনকাহিনী, আকাশছোঁয়া, পালঙ্ক আর নগপাশ। কিন্তু এক ‘গঙ্গা’ আর ‘পালঙ্ক’ ছাড়া তাঁর বেশির ভাগ ছবিই আজ জনতার বিস্মৃতির অতলে। তবু, বাংলা ছবির সেই নতুন সময়ে, সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, তপন সিংহের পাশে আজও উচ্চারিত হয় তাঁর নাম। সে কেবল তাঁর পরিচালনার জন্যই নয় বোধহয়, তার চেয়ে বেশি তাঁর বিচিত্র বিষয় নিয়ে ছবি করার জন্য। সমরেশ বসুর কলম থেকে মাছমারাদের জীবন, আত্মহত্যা-প্রবণ এক বৃদ্ধকে জীবনে টেনে আনার গল্প কিংবা একটি পালঙ্ককে ঘিরে টানাপড়েন। অথচ বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে রাজেন তরফদার সে ভাবে আলোচিতও হননি। ১৯১৭-র ১৭ ডিসেম্বর তাঁর জন্ম। ১৯৪০-এ গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজ থেকে পাশ করে কর্মজীবন শুরু করেন ডে ওয়াল্টার টমসন-এ। বিজ্ঞাপন-জগৎ থেকেই সিনেমার জগতে আসা, ১৯৫৭-য়। তখন থেকেই সর্বক্ষণের চলচ্চিত্রকার-জীবন শুরু। শুধু পরিচালনাই নয়, অভিনয়ও করেছেন মৃণাল সেনের ‘আকালের সন্ধানে’ ও ‘খণ্ডহর’, শ্যাম বেনেগালের ‘আরোহণ’ আর শেখর চট্টোপাধ্যায়ের ‘বসুন্ধরা’য়।

পরিচালিত চলচ্চিত্র

  • নাগপাশ (১৯৮৭)
  • পালঙ্ক (১৯৭৫)
  • আকাশ ছোঁয়া (১৯৬৭)
  • জীবন কাহিনী (১৯৬৪)
  • অগ্নিশিখা (১৯৬২)
  • গঙ্গা (১৯৫৯)
  • অন্তরীক্ষ (১৯৫৭)

পুরস্কার

  • গঙ্গা – বাংলায় শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র হিসাবে জাতীয় পুরস্কার ১৯৬০
  • পালঙ্ক - বাংলায় শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র হিসাবে জাতীয় পুরস্কার ১৯৭৫

সূত্র: উইকিপিডিয়া

সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate