বাংলা ছবির তথাকথিত ‘স্বর্ণযুগ’ যাঁরা নির্মাণ করেছিলেন তাঁদের অন্যতম অজয় কর।
সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক পরবর্তী বাংলা সিনেমার নতুন এক ধারা তৈরি করেছিলেন ঋতুপর্ণ।
নাগরিকের ছয় বছর পর ১৯৫৭ তৈরি হয় ঋত্বিকের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘অযান্ত্রিক’, যা মুক্তি পায় ১৯৫৮ সালে।
ভিন্নধর্মী চলচ্চিত্র নির্মাণের কারণে তিনি যেমন প্রশংসিত ছিলেন; ঠিক তেমনি বিতর্কিত ভূমিকাও রাখেন।
তাঁর তৃতীয় ছবি ‘চাঁদের পাহাড়’ বক্স অফিসে দারুন সাড়া ফেলে দিয়েছিল।
তাঁর পরিচালিত দখল, পার, অন্তর্জলী যাত্রা, পদ্মা নদীর মাঝি, গুড়িয়া, দেখা, মনের মানুষ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছে।
চতুর্থ ছবি 'কাবুলিওয়ালা' থেকে সর্বভারতীয় খ্যাতি।
তিনি নিয়মিত ভাবে বক্স অফিস হিট ছবি নির্মাণ করে চলেছেন।
তাঁর দো বিঘা জমিন (১৯৫৩) কান, কার্লোভিভেরি এবং ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব থেকে পুরস্কার লাভ করেছিল।
বাস্তবধর্মী চলচ্চিত্র নির্মাণে তাঁকে বিশেষ ভাবে অনুপ্রাণিত করেছিলেন সত্যজিৎ রায়।
তৃতীয় ছবি ‘বাইশে শ্রাবণ’ থেকে তিনি আর্ন্তজাতিক পরিচিতি পান।
‘গঙ্গা’ চলচ্চিত্রটি ১৯৬১ সালের ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে প্রতিযোগিতায় স্থান পেয়েছিল।
পথের পাঁচালীর সাফল্যের পর সত্যজিৎকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
তাঁর চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন শতরঞ্জ কি খিলাড়ি ছবিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে।
তাঁর নির্মিত প্রথম ছবি অটোগ্রাফ-এই সাড়া জাগান সৃজিত।
ভারতের প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাতাদের এক জন বলে গণ্য করা হয় হীরালালকে।