ভাগীরথীর তীরে অম্বিকা কালনা। এখানে অম্বিকা দেবীর মন্দির ও তৎসংলগ্ন রাসমঞ্চ উল্লেখযোগ্য।
পুরুলিয়া জেলার ঝাড়খণ্ড সীমান্তে দলমা পাহাড়ের অংশ অযোধ্যা পাহাড়।
গাড়ির পথ গেছে পানাগড় হয়ে। কলকাতা থেকে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে বরাবর পানাগড়।
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেব ও সারদা মায়ের স্মৃতিবিজড়িত এই দু’টি স্থান হপ্তাশেষের ছোট্ট বেড়ানোর জন্য খুব সুন্দর।
যারা পাখি ভালবাস তাদের জন্য আইডিয়াল উইকেন্ড ডেস্টিনেশন হল কুলিক। কলকাতা থেকে প্রায় ৪২৫ কিলোমিটার দূরের শহর রায়গঞ্জ।
গাদিয়াড়া ও গেঁওখালি যেন দুই যমজ বোন। এক নিঃশ্বাসে উচ্চারণ করার মতো নাম। মাঝে শুধু নদীর ব্যবধান।
দেশকালীমাতার মন্দির, মঠ আর রথযাত্রা নিয়ে গুপ্তিপাড়া এক জমজমাট তীর্থস্থান। হপ্তাশেষের বেড়ানোরও জায়গা।
মালদহ (রথবাড়ি মোড়) থেকে ৩৪ জাতীয় সড়ক ধরে ফারাক্কামুখী দক্ষিণে ৩ কিমি যেতেই বাঁ হাতি পথ।
হাওড়া মানেই শুধু রেল স্টেশন এমনটা যারা ভাবে তাদের ভুল ভাঙানোর জন্য আদর্শ জায়গা উলুবেড়িয়ার পাশেই গড়চুমুক।
পাহাড়ের গা ঘেঁষে পিচ রাস্তা। বাঁ দিকে পঞ্চকোট পাহাড় ক্রমশ মাথা তুলেছে। ডান দিকে ধানক্ষেত।
এ রকম স্ট্র্যান্ড এই বঙ্গে খুব কমই আছে। পরিচ্ছন্ন, সুন্দর।
শাল মহুয়ার জঙ্গলে ঘেরা ঝাড়গ্রামের আকর্ষণ প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে দুর্নিবার।
৮০ কিলোমিটার দূর কলকাতা থেকে। শিয়ালদা থেকে মাত্র দু’ঘন্টার ট্রেন জার্নি করলেই পৌঁছে যাবে টাকি।
২৯৪ হেক্টরের প্রাকৃতিক জঙ্গলে ঘেরা দুয়ারসিনি। গভীর অরণ্যের মাঝেমাঝে ছোট ছোট টিলা।
বাংলার হারিয়ে যেতে বসা পটচিত্রের শিল্পীদের গ্রাম।
পলাশি বাজার পেরিয়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ছেড়ে বাঁ হাতি অপ্রশস্ত রাস্তাটা চলে গেছে পলাশির সেই প্রান্তরে, যেখানে বাঙালির খুনে লাল হয়েছিল ক্লাইভের খঞ্জর।
দুই থেকে তিন কিলোমিটার লম্বা এক অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ আর তাকে ঘিরে পরিযায়ী পাখিদের ভিড় পূর্বস্থলীকে পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন মানচিত্রে জনপ্রিয় করে দিয়েছে।
কলকাতা থেকে ১৩০ কিমি দূরে পাশাপাশি দুই সমুদ্রসৈকত বকখালি ও ফ্রেজারগঞ্জ।
আলিপুরদুয়ার থেকে সোজা পথ বক্সা মোড়। সেখান থেকে পথ দু’ ভাগ – সোজা পথ গেছে বক্সাদুয়ার, ডান হাতি পথ গেছে জয়ন্তী। ট্রেনে আলিপুরদুয়ার পৌঁছে গেলে বক্সা পৌঁছনো কোনও ব্যাপারই নয়।
লাল মোরামের রাস্তাটা উঠে গেছে বাঁধের উপর। তার পর সেই রাস্তা সুবিশাল হ্রদ পেরিয়ে ডান দিকে বাঁক নিয়েছে।
বেথুয়াডহরি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য ৬৭ হেক্টরের বনভূমি --- কলকাতা থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরে, উত্তরবঙ্গগামী ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের বাঁ দিকে।
ঝাড়গ্রাম থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের বেলপাহাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।
এই নামের উৎপত্তি নিয়ে নানা কাহিনি। তবু সব চেয়ে প্রচলিত কাহিনিটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে পর্তুগিজদের আগমন-বার্তা।
ভালকির জঙ্গল। নীল আকাশের নীচে শাল, পিয়ালের রাজ্য।
কালিম্পং- শিলিগুড়ি ৩১ এ জাতীয় সড়কে রাম্বি থেকে ডান হাতে ৯ কিলোমিটার গিয়ে পাহাড়ের উপত্যকার খাঁজে আর এক রমণীয় পাহাড়ি শহর মংপু।
কংসাবতী ও কুমারী নদীর সঙ্গমে উইক-এণ্ড ছুটি কাটানোর দারুণ স্পট মুকুটমণিপুর।
তুফানগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে একটু দূরেই রসিকবিল একটা বিশাল হ্রদ।